চাঁদ নিয়ে ভালোবাসার উক্তি

চাঁদ তো শুধু ভালোবাসারই বস্তু চাঁদকে দূর থেকে ভালো বাসতে হয় চাঁদ কে ধরা যায় না। তাই আমরা একটি কথা বারবার বলে থাকি যে বামন হয়ে চাঁদে হাত দেওয়ার সাহস কোথা থেকে হলো। তাই চাঁদের সাথে ভালোবাসা নিয়ে গভীর সম্পর্ক রয়েছে। কারণ ছোট্ট সোনামনিকে যখন আমরা চাঁদ দেখিয়ে ঘুমানোর চেষ্টা করি ভুলানোর চেষ্টা করি ওই দূর আকাশের চাঁদকে দিয়ে বা চাঁদের সৌন্দর্য দেখিয়া তাদেরকে কত আনন্দ দেওয়ার চেষ্টা করি এবং তারা যেন চাঁদ কে দেখে তার মায়ের কোলে ঘুমিয়ে পড়ে সে রকম অনেক ধরনের গল্প আমরা শুনিয়ে থাকি চাঁদ মামা নিয়ে।

আজকে আমরা চাঁদকে নিয়ে যে ভালোবাসা রয়েছে বা ভালোবাসার উক্তি রয়েছে সে সকল ভালোবাসার উক্তি আমাদের এই পোস্টে আজকে আপনাদের সামনে হাজির করার চেষ্টা করব। তাই আপনারা প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের এই উক্তিগুলি দেখার জন্য অবশ্যই থাকবেন বলে আশা করি।

অর্থাৎ চাঁদকে নিয়ে যে ভালবাসার উক্তিগুলি রয়েছে তা আমরা আমাদের এই পোস্ট থেকে আপনারা পাবেন বলে আমরা আশা রাখি। আর সেই উক্তিগুলো পেতে হলে আপনারা প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত চাঁদ নিয়ে যে উক্তিগুলো রয়েছে সে উক্তি গুলি অবশ্যই আপনারা ভেবে দেখবেন এবং আপনার জীবনে যদি এরকম ধরনের ভালোবাসা এসে থাকে তাহলে আমাদের এই পোস্ট থেকে চাঁদ নিয়ে যে ভালোবাসার উক্তিগুলো আপনারা এখানে দেখবেন তা আপনার নিজের জীবনে প্রয়োগ করার চেষ্টা করবেন।

তাই উক্তিগুলো শুধু বললেই হবে না তা আপনাদের হৃদয়ে ধারণ করতে হবে।আর হৃদয়ে ধারণ করে অবশ্যই এই উক্তিগুলো যখন প্রয়োজন আসবে অবশ্যই হৃদয় থেকে বের করে আপনি আপনার বাস্তব জীবনে কাজে লাগাবেন।

তাহলে চলুন দেখা যাক চাঁদ নিয়ে ভালোবাসার উক্তি কোনগুলো এবং সেই উক্তিগুলি আমরা এখন এক এক করে পড়বো এবং বিশ্লেষণ করে দেখার চেষ্টা করব যে উক্তিগুলি আমরা এখানে দেখব সেই উক্তিগুলি যথার্থতা কেমন। তাহলে চলুন দেখি উক্তিগুলো।
“রাত কাটে, ভোর হয়, পাখি জাগে বনে — চাঁদের তরণী ঠেকে ধরণীর কোণে ।” (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর)
তাদের জোছনার আলোর সাথে কবিতার ভালোবাসা এখানে বিনিময় করেছেন পশু পাখিরা তাদের আলোয় থেকে ওঠে তাদের প্রেম ভালোবাসা বিনিময় করে এই তাদের আলোর মধ্যে এ কথা এখানে কবি শোনানোর চেষ্টা করেছেন।

“চাঁদের বিশালতা মানুষের মাঝেও আছে, চাঁদ এক জীবনে বারবার ফিরে আসে । ঠিক তেমন মানুষ প্রিয় বা অপ্রিয় যেই হোক, একবার চলে গেলে আবার ফিরে আসে ।”
(হুমায়ূন আহমেদ)

সকল কবি যাদের ভালোবাসা বা ভালোবাসা নিয়ে চাঁদকে যে ব্যবহার করা হয়েছে সকল উক্তিগুলি তাদের কবিতায় তারা ব্যবহার করেছেন। জোসনা রাত চাঁদের আলো ইত্যাদি উপমা হিসেবে কবি লেখক সাহিত্যিক তাদের উপন্যাস কবিতা ছোট গল্প ইত্যাদি সকল সাহিত্যের বেলাতেই গীতিকার সুরকার সকলেই জোসনা রাত চাঁদের আলোকে উপমা বানিয়ে গান কবিতা উপন্যাস ছোটগল্প ইত্যাদি লিখেছেন।

“ঘর খুলিয়া বাহির হইয়া জোছনা ধরতে যাই; হাত ভর্তি চান্দের আলো ধরতে গেলে নাই।” (হুমায়ূন আহমেদ)
চাঁদের আলো দেখতে হলে অবশ্যই ঘরের মধ্যে থাকলে চাঁদের আলো পাওয়া যাবে না তাই চাঁদের আলোকে যদি আমরা উপভোগ করতে চাই তাহলে অবশ্যই ঘর খুলিয়া বাহির হইতে হইবে আর বাহির হইতে হলে এবং তাদের মধ্যে অর্থাৎ তাদের আলোর মধ্যে জোছনছ্নাত রাতে হাঁটতে কার নাম মজা লাগে। এবং লেখক এখানে এসব কথাই বলেছেন।

“প্রত্যেকেই এক একটি চাঁদ এবং সবার একটি অন্ধকার দিক আছে যা কেউ কখনও অন্যকে দেখায় না।” (মার্ক টোয়েন)
চাঁদের যেমন কলঙ্ক রয়েছে তেমনি প্রতিটি মানুষকেই একটি চাঁদের শহীদ তুলনা করেছেন এই উক্তিতে। আর লেখক তাই এখানে বুঝাতে চেয়েছেন যে প্রত্যেকের জীবনেও অন্ধকার একটি অংশ থাকে সেই অংশগুলিকে যদি আমরা বাহিরে প্রকাশ করি তাহলে অবশ্যই সে ব্যক্তি সম্পর্কে আমাদের পূর্ণ ধারণা থাকবে যে ব্যক্তিটি কেমন দিনের আলোর মতো পরিষ্কার হবে।

Updated: February 5, 2024 — 11:13 am

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *