নীতি আদর্শ নিয়ে উক্তি

নীতি আর আদর্শ নিয়ে দেশ গড়েছিলেন আমাদের জাতির জনক সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি তার আদর্শ নীতি দিয়ে বাংলার জনগণকে সঙ্গে নিয়ে দেশ গড়ার প্রত্যয় গড়ে তুলেছিলেন। তিনি ভালোবেসে ছিলেন বাংলাদেশ কি আর বাঙ্গালীদের। তিনি তার আদর্শ আর নীতি নিয়ে দেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে । দেশের মানুষকে ভালবেসে । দেশকে ভালোবেসে তিনি কাজ করে গেছেন আন্তরিকতার সহিত। তিনি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ।

তার মত নেতৃত্ব, তার মত নীতি ও আদর্শবান ব্যক্তিত্ব বাংলার মহানায়ক । এই পৃথিবীতে আর আসবেনা । তাকে বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই।‌ তিনি তার দেখানো পথে আমরা অনুসরণ করে চলবো ।‌জয় হোক বাংলাদেশের। জয় হোক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের।আমি আমার নীতি ও আদর্শ দিয়ে আমার কল্পনায় যে বাংলাদেশের ছবি আঁকি । তা অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ এক বাংলাদেশের ছবি । বর্তমান বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা।

দ্বিতীয় আদর্শের মাধ্যমে বেকারত্ব দূর করতে হবে। নীতি ও আদর্শের মাধ্যমে এ দেশের দারিদ্র্য সীমাহীন কষাঘাতের বিপরীতে আমার কল্পিত বাংলাদেশ । সামুদ্রিক শীর্ষে থাকা একটি গর্বিত জাতির নাম । এ দেশের মাথাপিছু আয় কমিয়ে আনতে হবে। নীতি ও আদর্শের মাধ্যমে সামাজিক ন্যায়বিচার দূর করতে হবে ।‌ বর্তমানে বাংলাদেশী প্রতিটি বিভাগ মানুষের নীতি ও আদর্শের মাধ্যমে দুর্নীতি মুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হবে। আদর্শে সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশ পরপর চারবার বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশী।

নেই ও আদর্শ ভদ্র ও শালীনতা সম্পন্ন আচরণকেই ন্যায় ও আদর্শবান মানুষ বলে। ন্যায় ও আদর্শবান অর্থ লোকসমাজে মানুষের চলাফেরা কথাবার্তা আচার, আচরণ ব্যবহারে ভদ্র ও মার্জিত রূপ। ন্যায় ও আদর্শ শব্দ দুটি সমন্বিত রূপ। ন্যআয় ও আদর্শবান ব্যক্তিদের জীবন পথে চলতে গিয়ে সামাজিক পাঠভূমিতে মানুষ তার মাধ্যমে সবার চেয়ে সুপাত্র হয়ে ওঠে । মার্জিত, রুচিশীল, আচরণ, নম্রতা, ভদ্রতা ইত্যাদি ও আদর্শের বৈশিষ্ট্য।

ন্যায় ও আদর্শ এই আচরণ দুটি খুবই পাশাপাশি ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের। মানুষ ছোটবেলা থেকেই তার পরিবারের কাছ থেকে এই আচরণ দুটি শিক্ষা নিয়ে থাকে । এতেই মানুষ বোঝা যায় যে ব্যক্তিটি কোন পরিবারের মানুষ হয়েছে। কারণ ভদ্র ফ্যামিলিতে যে সন্তান জন্মগ্রহণ করে । তারা ছোটবেলা থেকেই তাদের নেই আদর্শবান গড়ে ওঠে এবং এগুলো পরিবারের কাছ থেকে শিক্ষা দেওয়া হয়। সেখান থেকে শিশুরা ন্যায় ও আদর্শবান শিক্ষা গ্রহণ করে থাকে।

ন্যায় ও আদর্শবান ব্যক্তি সমাজের একজন প্রতিষ্ঠিত ও সুপরিচিত । এদেরকে মানুষ সম্মানজনকভাবে দেখে এবং সমাজের সুন্দর নিয়ম কানুন ও চালচলনের জন্য এরা সকল মানুষের মধ্যে তাদের জ্ঞান বিতরণ করার চেষ্টা করেন । সমাজের সকল মানুষ আপদে বিপদে পড়লে এই ব্যক্তিটির কাছে তারা সকলে ছুটে আসে। পরামর্শ, আলোচনা তারা সবাই তার কাছে ছুটে আসে। তার পরামর্শ নিয়ে তারা সঠিক পথে আগ্রাসার হতে পারে। আরা বিপদে পড়লে সেই ন্যায় আদর্শবান লোকটির কাছে এসে ভালো পরামর্শ নিয়ে পথ চলার চেষ্টা করে। তারা বিপদ থেকে উদ্ধার হয়।

ন্যায় ও আদর্শবান ব্যক্তিরা লোকের কাছে একজন সম্মানজনক ব্যক্তি। এরা সমাজের সঠিক পথে পরিচালনার জন্য সকলকে দিক নির্দেশনা দেন । এদের পরামর্শ সবাই শুনে এবং গ্রহণ করে । এরা হলো সম্মানজনক ব্যক্তিত্ববান লোক। একজন সাধারণ লোকের কাছে একজন ন্যায় নীতিবান ও আদর্শবান লোকের খুব প্রয়োজন।‌ কারণ তারা অনেক সময় অনেক ডিপ্রেশনে এবং দুশ্চিন্তায় ভোগেন।‌ তারা কার কাছে যাবেন।‌ কার কাছে কি বলবেন।‌ সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য তারা সঠিক লোকটিকে খুঁজে বেড়ান । আর এই সমস্ত বিভ্রান্ত লোকদের সুপরামর্শ দিয়ে থাকেন ন্যায় ও আদর্শবান লোকেরা।

ন্যায় ও আদর্শবান লোকের কদর আমাদের দেশে খুব বেশি। কারণ এদের সংখ্যা খুব কম । বর্তমানে নেই আদর্শবান লোকেরা কোন ঠাসা হয়ে আছে । এদেরকে আজকাল কেউ কদর বা সম্মান দেয় না । পারিপার্শ্বিক, রাজনৈতিক ও সময়ে অপব্যবহারের কারণে লোগো চক্ষুর আড়ালে বসবাস করে

Updated: February 5, 2024 — 12:55 pm

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *